লাভ ফুড

Spread the love

ছোট বেলায় অনেক অদ্ভুদ অদ্ভুদ স্বপ্ন ছিল। অতিরিক্ত ফ্যান্টাসিতে থাকা আমার সব সময়ের সমস্যা। একটা সময় পালায়ে বিয়ে করতে খুব ইচ্ছা করতো। বিয়ের পর কোন একটা চিলেকোঠায় ভাড়া উঠবো। অল্প আয়ে খুব টেনেটুনে সংসার চলবে। মাসে কোন একদিন ভালো কোন রেস্টুরেন্টে খেতে যাব। আর বাকি দিন গুলো টেনেটুনে চলে যাবে। কখনো পার্কে বসে বিকেল দেখব আর বাদাম খাব। ছোট বেলায় শুনতাম বাদাম কে বলা হয় লাভ ফুড। কারন তখন এত লাউঞ্জ, Read More


Spread the love

হার

Spread the love

মনে পড়ে যখন জীবনে প্রথম সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর কিনলাম। অদ্ভুত এক আনন্দ। ক্যালকুলেটরে sin, cos, tan , log এসব লিখা দেখেই অস্থির আনন্দ হইত। যদিও তখন জানতাম না এগুলা আসলে কি । এখন মনে পরলেও হাসি আসে। কত সহজ ছিল সব কিছু। স্ট্রেস , টেনশন, ডিপ্রেশন এখন আমার নিত্য সঙ্গী। সব কিছু যেন কেমন ঘোলাটে। কতো স্বপ্ন ছিল , ছিল আনকোরা হাতে করা কতো হিসেব। এখন সব এলোমেলো। একটা সময় ছিল যখন অনেক মাঞ্জা মেরে বাসা থেকে বের Read More


Spread the love

এক্স-ফাইলস

Spread the love

ডিটেকটিভ উপন্যাস কিংবা গল্প পড়ার প্রচণ্ড নেশা ছিল এক সময়। শুরু হয়েছিল অবশ্যই তিন গোয়েন্দা দিয়ে। রহস্য পত্রিকার গল্প গুলাও মাঝে মাঝে ভাল লাগতো। কিন্তু কেমন যেন উল্টাপাল্টা লাগতো। মনে হত কি যেন নেই। ইন্টারনেট ছিল না যে সার্চ করে জানবো ভালো গোয়েন্দা উপন্যাস কোনটা। মানুষের মুখে মুখে শুনেছিলাম শার্লক হোমস নাকি বেস্ট। আসে পাশের দুই চার জন কে জিজ্ঞেস করলাম সবাই বললো ফালতু। চাওয়া মাত্রই কিছু পেতাম না। কঠিন শাসন এর মধ্যে দিয়ে যেতে হত। তার পরও সাহস করে শার্লক হোমস কিনে দিতে বললাম। কিনেও দেয়া হোল। প্রচণ্ড অবাক হলাম যখন প্রথম উপন্যাস টা পরলাম। কিভাবে মানুষ এটাকে ফালতু বলতে পারে 😮 বলা যায় নাওয়া খাওয়া বাদ দিয়ে পুরা সমগ্র শেষ করলাম। আবার পরলাম। অসম্ভব সুন্দর ছিল সেই সময়টা। তারপর ফেলুদা, ব্যোমকেশ সহ আরও অনেক ডিটেকটিভ উপন্যাস কিন্তু শার্লক মনে গেথে রইলো। তারপর অনেক বছর কেটে গেছে, বই পড়ার খেই টাও গেছে হারিয়ে। তারপর শুরু ডিটেকটিভ টিভি শো দেখা, মুভি দেখা। ছোট বেলায় বিটিভিতে দেখতাম এক্স-ফাইলস। বুঝতাম না কিছুই। একটা হরর শো মনে হতো। কিন্তু বড় বয়েসে আবার শুরু করলাম দেখা। যখন ৯ টা সিজন শেষ করলাম তখন আমার মনে বেস্ট ডিটেকটিভ এর স্থানটি নিয়ে নিলো ফক্স মুল্ডার। Read More


Spread the love

কাটাকুটি খেলা | katakuti khela | Zulfiqar | লিরিক্স

Spread the love

তোর কথা খুব আসছে কানে, আস্তে কথা বল
বেশতো ছিলি অন্য দেশে মাখলি কেন জল
তোর হাসি খুব পড়ছে মনে, হাসলি কেন বল
হাসির দমক লাগছে গায়ে আমার চোখেও জল Read More


Spread the love

ঢাকা

Spread the love

মানুষ গ্রাম থেকে ঢাকা আসে অনেক স্বপ্ন নিয়ে। আমার জন্ম যেহেতু ঢাকাতেই তাই তেমন কোন ড্রিম ছিলোনা। স্কুল লাইফে সব কিছু অনেক সহজ মনে হচ্ছিল। স্কুল, কলেজ, ভার্সিটি তারপর জব আর বিয়া। লাইফ সেটেল। আহা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে। ইন্টারের পর জিনিস গুলা আস্তে আস্তে কঠিন হতে শুরু করে। তারপর ও কনফিডেন্স ছিলো কিছু একটা ভাল হবে। কিন্তু একটার পর একটা ভুল। কোনোভাবেই বুঝতে পারতেছিলাম না কি ঘটতে যাচ্ছে। যখন বুঝলাম তখন আসলেই অনেক দেরি হয়ে গেছে। খুব বেশি এক্সপেকটেশন ছিল না আমার বাবা মায়ের। কিন্তু যতটুকু ছিল তার সিকি ভাগ ও পূরণ করতে পারি নাই। ডিপ্রেশনে ভুগতে ভুগতে ক্লান্ত পরাজিত হয়ে ডাক্তারের Read More


Spread the love

লুপ

Spread the love

বর্ন আইডেন্টিটি মুভির একটি দৃশ্য। জ্যাসন বর্ন অজ্ঞান অবস্থায় শুয়ে আছে জাহাজের কেবিনে। কোন স্মৃতি নেই। জ্ঞান ফিরতেই জ্যাসনের প্রশ্ন আমি কোথায় ? আমি এখানে কেন ? খুব সাধারন একটা ব্যাপার। যে কেউ ই একই প্রশ্ন করবে এমন অবস্থায়। কিন্তু আমরা নিজেরা কি কখনও এই প্রশ্ন করেছি ? দুনিয়াতে এসেই ব্যস্ত হয়ে পড়ি। স্কুল, কলেজ তারপর উচ্চশিক্ষা। তারপর কোন মতে একটা চাকুরি যোগার করে বউ বাচ্চা পালা। কার পক্ষেই মনে হয় না এই লুপ ব্রেক করা সম্ভব। সমুদ্রে গেলে Read More


Spread the love

রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র

Spread the love

রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়া এত ফালাফালির কি আছে ? আচ্ছা বাঁচবেন কয়দিন আপনি ? এই কয়দিনে তো আর সুন্দরবন ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে না। তো আপনি চাইলেই সুন্দরবন ভ্রমন করতে পারবেন, দেখতে পারবেন। আর কি চান? ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা চিন্তা করতেছেন ? আপনার কি আসে যায় যদি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সুন্দরবন দেখতে না পায়। চেষ্টা করুন পজিটিভ হতে। নিউজ সাইটের পেইজ গুলো আনলাইক করে দিন। অনলাইন আক্টিভিস্ট যারা Read More


Spread the love

বঙ্গবাহাদুর

Spread the love

লোকজন বেশ উত্তেজিত হাতি নিয়া। এক পক্ষ বলতেছে চারপাশে লুঙ্গি পড়া জঙ্গিরা গিজগিজ করতাছে, সুন্দরবন ধ্বংস কইরা বিদ্যুৎ কেন্দ্র বানানো হইতেছে তার মধ্যে হাতি নিয়া এত ফালাফালি করার কি আছে। আমার জনৈক বন্ধু হাতি নিয়া ফালাফালি করা সাংবাদিকদের হাতির পিছন দিয়ে ভরে দেয়ার পক্ষে। কিন্তু একজন অকৃত্রিম পশুপ্রেমি হিসাবে আমি হাতিটার বেপারে বেশ উৎসাহী। যেখানে ভারত থেকে গরু আসা পর্যন্ত বন্ধ হয়ে গেছে সেইখানে বানের পানিতে ভাইসা পাহাড় সমান এক হাতি আইসা হাজির। এইটা কি কম কেরামতির কথা। হাতি হইলো গিয়া Spiritual Animal অর্থাৎ আধ্যাত্মিক প্রাণী। হাতিদের নাকি কবরস্থান থাকে। সেইখানে হাতিরা বছরে একবার ভিজিট ও করে। যাই হউক হাতিটার নাম দেয়া হইছে বঙ্গবাহাদুর। নাম দিয়েছে বনবিভাগ। হাতির নামকরনের পর আকিকা দেয়া হয় নাই এখনো। আকিকা দিলে খাইতে যাওয়ার প্লান আছে। ততদিন পর্যন্ত হাতিটা বহাল তবিয়তে থাকুক। keep it up বঙ্গবাহাদুর !!!


Spread the love