imrul-mens-day

পুরুষ

Spread the love

পুরুষ শব্দটাই অনেক মেয়ের কাছে নোংরা। কি চায় এই পুরুষেরা ? শুধু দেহ ? ভোগ করে ছেড়ে দিতে ? নাকি একসাথে অনেকগুলো নারীর সাথে সম্পর্ক করতে ? তারা মুদ্রার একটি পিঠই দেখেছেন শুধু। দোষ দিবোনা , জীবনের অনেক বাজে অভিজ্ঞতাই হয়তো তাদের এমন ধারনা দেয়। দৈহিক চাহিদার চেয়েও একজন পুরুষের কাছে গুরুত্বপূর্ণ মানসিক চাহিদা। দিন শেষে সে একটা আশ্রয় চায়। কষ্ট গুলার কথা বলতে চায় কাউকে। যে শুনবে মন দিয়ে। তারপরে হাত ধরে বলবে Everything’s Gonna Be Alright.. You are doing your best. হাজারটা বিজনেস কলের মাঝেও একটা কল আসবে যখন মোবাইলের ওপাশ থেকে কেউ জিগ্যেস করবে দুপুরে খেয়েছে কিনা? হাতে সিগারেট দেখে কেড়ে নিয়ে বলবে আজকে কয়টা হোল? আর নয়। জীবনের সব গুলো অনিশ্চয়তা একটু সরিয়ে রেখে কারো কোলে মাথা রেখে একটু নিশ্চিন্ত হতে চায়। ইভ টিজিং এর শিকার নারীর সংখ্যার তুলনায় ইভ টিজিং এর প্রতিবাদ করে নিহত কিংবা আহত হওয়া পুরুষের সংখ্যা কিন্তু নেহাত কম নয়। স্যাক্রিফাইস কি শুধু মেয়েরাই করতে জানে? নারীরা মায়ের জাত সো স্যাক্রিফাইস বিষয়টা তাদের জেনেটিক। বাইরে নয়, নিজেদের মায়ের দিকে তাকালেই বুঝা যায় তাদের ত্যাগের সক্ষমতা সম্পর্কে। তার মানে কি পুরুষ জাতটা শুধু ভোগ বিলাসেই ব্যস্ত কিংবা খুব স্বার্থপর ? নিজেদের পিতার স্যাক্রিফাইস গুলার কম অংশই আমরা জানি। কর্মক্ষেত্র থেকে শুরু প্রত্যেকটা জায়গায় নিরবে, পরিবারের অজান্তে তারা কত ধরনের আপোষ করে চলে। নিজেরাও সেটার হিসাব জানে না। বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষনের শিকার অনেক নারী। কিন্তু বিয়ের প্রোলভনে ধর্ষনের শিকার পুরুষকে কে দেখে? ৫/৭ বছর প্রেম করে যখন মেয়েটা একটা আমেরিকা প্রবাসী পাত্রকে বিয়ে করে, আর ছেলেটা মাথা নুইয়ে সেটা মেনেও নেয়, বিশ্বাস করেন সেখানে ধর্ষিত হয় পুরুষ। কিন্তু তথাকথিত পুরুষতান্ত্রিক সমাজে সেটার বিচার করবে কে? না, কেউ না। এটা মেনে নিয়েই তাকে পথ চলতে হয়। একজন নারি তার ক্যারিয়ারে সফল হোক বা না হোক সেটা নিয়ে তাকে জীবনে খুব বেশি দুঃখিত না হলেও চলে, ইউরোপ আমেরিকা প্রবাসী কোন না কোন পাত্র তার জন্য অপেক্ষা করছে অথবা কোন বাড়িওলার সুপুত্র (!)। সফল ক্যারিয়ার গড়তে না পারলে কিনবা বাপ জানের অঢেল সম্পত্তি না থাকলে একজন পুরুষের জীবন যে কত খানি দুর্বিষহ হয় সেটা একমাত্র সেই জানে। ঘটনা যাই হোক গতকাল ছিল International Men’s Day !! সো জগতের

Read More


Spread the love
far-imrul

কতটা

Spread the love

ঠিক কত দূর গেলে আমি একজন মুসাফির হবো ? কতটা বছর জঙ্গলে একা  কাটালে  একজন মানুষ সন্ন্যাসী  হয় ? এক মুহূর্ত ঠিক কতটা সময়? একটা মাঠ ঠিক কত বড় হলে সেটা তেপান্তরের মাঠ হবে ?  মরুভূমিতে ঘোড়ায় চড়ে কতদূর গেলে আমি বেদুইন হব? কত পৃষ্ঠার কাব্য লিখলে সেটা মহাকাব্য ? ঠিক কতটা কালো হলে একজন নিগ্রো হয় কিংবা কতটা সাদা হলে বার্বি ডল ?  কতটা বড় হলে একটা হৃদয় আকাশের মতন বড় হয়? কতদুর গেলে স্মৃতির কাছে থেকে পালানো যায় ? কতটা জানলে একজন সবজান্তা হয়? কত বড় যুদ্ধ হলে সেটা মহাযুদ্ধ হয় ? কত দিন কাঁদলে এক জোড়া চোখের জল শুকায় ? ঠিক কতখানি কষ্ট পেলে একটা হৃদয় পাথর হয় ? কতটা বোকা হলে একজন মানুষ গাধা হয় ?


Spread the love
imru_pain_failure

নিঃশব্দের সুর

Spread the love

মধ্যবিত্তদের জীবনের সব চেয়ে কঠিন আর নির্মম বিষয়টি হোল তাদের প্রতিনিয়ত কোন না কোন ইচ্ছেকে কুরবানি দিতে হয়। আর তারা খুব ভাল ভাবেই হাসি মুখে কাজ টা করে থাকে। কাউকে বুঝতে না দিয়ে একটা দীর্ঘশ্বাসে কষ্টটা লুকিয়ে ফেলার শিল্পটা একজন মধ্যবিত্তের চেয়ে ভালো কেউ জানে না। কেউ না। এদের স্বপ্ন গুলাও অনেক ছোট ছোট হয়। তাই হয়তো তারা কখনো বিল গেটস কিংবা স্টিভ জবস হয় না। চাওয়া গুলো ছোট থাকা কি দোষের ? মনে হয় দোষের। বড় কিছু প্রত্যাশা করে না পাওয়ার চেয়ে ছোট কিছু প্রত্যাশা করে না পাওয়া বেশি কষ্টের। কিন্তু ব্লাডি মিডলক্লাসের জীবনে কষ্টের কোন কমতি নাই। তাই গায়ে লাগে না। কখনো কখনো কিছু ইচ্ছেকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দেই, কখনো পাঠাই নির্বাসনে। কখনো বা নিকোটিনে কালো হয়ে যাওয়া ফুস্ফুসে লুকায় রাখি। ইচ্ছা গুলোও মরে যায় নিকোটিনের বিষে। নিকোটিনের অনেক গুন। আলো সহ্য হয় না এখন একবারেই। অন্ধকার আমাকে ডাকে। সব সময়। মানুষ মরে গেলে তারা হয়ে যায় শুনছিলাম। তবে মধ্যবিত্তেরা মনে হয় মরে যাওয়ার পর ব্লাকহোল হয়। যে মানুষ এক বার শুন্যতার হাত ধরে অনেকটা পথ হেটেছে সে অন্য কারো হাত ধরে বেশি দূর যেতে পারে না। শুন্যতাও একটা উপভোগের বিষয়। বুকের Read More


Spread the love

দুঃখ স্রোত – মাইলস

Spread the love

আমার রঙিন কতগুলো দিন
রয়েছে তোমারই কাছে- ফিরিয়ে দাও

না হয় আমার হৃদয়ে যে ব্যথা
বুকের মাঝে জমে আছে- ফিরিয়ে নাও

এরপর যাও, চলে যাও, যেখানে যেতে চাও
এরপর যাও, চলে যাও, যেখানে যেতে চাও।

আমার রঙিন কতগুলো দিন
রয়েছে তোমারই কাছে- ফিরিয়ে দাও

রূপকথাসম যে স্মৃতি রয়েছে হাজার
আঘাত করে কেন যায় শুধু বারবার
বড় কষ্টে জমানো ধূসর সে প্রেম
কালো দাগ রেখে গেছে- তুমি নিয়ে যাও Read More


Spread the love
biri_imrul

সিগারেট , নিকোটিন আর আমি

Spread the love

আমার সিগারেট খাওয়ার শুরুটা হইছিল কলেজে থাকতে। সিগারেট না খাইলে নাকি পার্ট নেয়া হয় না ঠিক মতন। বয়েজ স্কুল – কলেজে  ছিলাম। সেভাবে মেয়েদের সামনে পার্ট নেয়ার সুযোগ  বেশি আসত না। যখনি আসতো মিস করতে চাইতাম না, দুই আঙ্গুলের ফাকে বেনসন রাইখা পার্ট নিতাম। সব সময় বেনসন খাওয়ার অওকাত থাকতোনা। তৎকালীন বাজারে লিজেন্ড নামে এক খানা সিগারেট ছিল যেটা দেখলে দূর থেকে মোটামুটিভাবে বেনসন লাইট মনে হইতো। শুধু লিজেন্ড ব্যাক্তিরাই লিজেন্ড সিগারেট খাইতো।  আর দোকানদার মামারে হাত কইরা বেনসনের প্যাকেট ম্যানেজ কইরা ওইটার ভিতর লিজেন্ড নিয়া ঘুরতাম আর মাঝে  মাঝে মাইয়া দেখলে একটা বাইর কইরা ধরাইতাম। সত্যি বলতে ভিতরের কোন টান ছিলোনা সিগারেটের জন্য। সময়ের বিবর্তনে ডাইনোসর মুরগিতে পরিণত হইছে। আর আমার দু আঙ্গুলের ফাকে থাকা সিগারেটাটা কখন যে লাক্সারি প্রোডাক্ট থেকে জীবনের সব চেয়ে নেসেসারি প্রোডাক্টে পরিণত হয়েছে টের পাই নাই। এখন মেয়ে মানুষ দেখলে সরে নিরাপদ দূরত্বে গিয়ে সিগারেট ধরাই। সময়ের সাথে সাথে কত কিছুই না চেঞ্জ হয়ে যায়। যখনি পুরনো কোন কষ্ট মাথাচড়া দিয়ে উঠে কিংবা একটার পর একটা ব্যর্থতার চিত্র চখের সামনে ভেসে উঠে তখনি হাতটা নিশপিশ পরে একটা সিগারেটের জন্য। একটু নিকোটিনের জন্য। একটা সুখটান যতটুকু মনটাকে শান্ত করে অন্য কোন কিছুই সেটা পারেনা। দু আঙ্গুলের ফাকে সিগারেটের  অনেক ব্র্যান্ড চেঞ্জ হইছে কিন্তু নিকোটিনের প্রতি আসক্তি এক রত্তি কমেনি। মনে হয় না মৃত্যুর আগ পর্যন্ত কমবে। একাকীত্বের রাতে , কষ্ট চেপে রাখা দুপুর গুলোতে, ঘুম না না আসা মাঝ রাতে, অনেক পুরোনো কোন স্মৃতিকে মনে করে যখন চোখ দিয়ে এক দুই ফোটা জল গড়ায় তখন হাতে একটা সিগারেত না হলে কি চলে ? না চলে না। এক দিন এক বড় আপু বড় আপু বললেন ছাইপাশ ছাড়। হারাম জিনিষ। দোজোখে যাবি সোজা। প্রচন্ড হাসি পাইসিলো সেদিন। Read More


Spread the love
imrul_net_insomnia

নির্ঘুম রাতের গল্প

Spread the love

প্রায় তিন রাত্রি কোন ঘুম নেই। আজকে দুপুরে কোন মতে দুই ঘণ্টার একটা ঘুমের মতন কিছু একটা ছিলো। মানুষ খুব বিষাদ প্রিয় একটা প্রাণী। হাজারটা সুখের উপলক্ষ ছেড়ে ছেড়ে সে সুদূর অতীতে ফেলে আসা  দুঃখ গুলোকে কে খুজে ফিরে। পুরনো কোন ডাইরির ফাকে থেকে বের করে ভাজ একটা মলিন চিঠি। কে জানে হাজার বার পড়া চিঠি টা আবার কেন তাকে টানে। চোখ দিয়ে গড়িয়ে পড়া কয়েক ফোটা অশ্রুর সাথে তাকে সঙ্গ দেয় দুই আঙ্গুলের ফাকে একটা সিগারেট। হাজারটা সুখের স্মৃতিকে দূরে ঠেলে আপন করে নিতে ইচ্ছে করে সেই দুঃখ টাকে।  মাঝ রাতের সুনসান রাস্তায় হেটে বেড়ায় সে। সারা দিনে অসংখ্য যানবাহনের দ্বারা ধর্ষিত রাস্তাকে রাতের বেলা কি শান্তই না দেখায়। সেই রাস্তায় ডিভাইডারের উপর বসে কোন কুকুরকে রুটি খাইয়েছেন ? রুটি শেষ হয়ে গেলেও কিন্তু কুকুরটি আপনাকে ছেড়ে যাবেনা। বসে থাকবে। কুকুরও কি তাহলে কষ্ট কে বুঝতে পারে? কে জানে। সমুদ্রের পাড়ে থাকলে না হয় ঝিনুক কড়াতাম। কিন্তু আমার বাস কনক্রিটের জঙ্গলে। তাই মাঝ রাতে রাস্তায় জ্যোৎস্না কুড়াই। রাস্তার ও কি কষ্ট আছে? হয়তো আছে। এখন আর মাঝ রাতে বের হওয়া হয় না। মা টের পেয়ে গেছে। মেইন দরজা বন্ধ করে চাবি নিয়ে ঘুমাতে যায়। বসে থাকি বারান্দায়  নির্বোধের মতন।  তোর তো এখন ঠিকই স্বপ্নের মতন সাজানো সংসার। স্বামীর সাথে হানিমুন। সপ্তাহে রুটিন করে দুই দিন বাইরে ঘুরতে যাওয়া। আর আমার জন্য প্রতি সকালে অপেক্ষা করে ব্যার্থতার গ্লানি। আমিও তো চেয়েছিলাম এমন একটা  জীবন। আমি পাইনি। কয়েক মুহুর্তের জন্যেও কি আমায় মনে পড়ে না? আচ্ছা এক মুহূর্ত ঠিক কতটা সময়? কে জানে। আমি জানি না। সময় চলে যাচ্ছে খুব দ্রুত। পুরাতন সব স্মৃতি গুলাও এখন ফিকে। বড় কোন চাওয়া নয়, খুব ছোট ছোট স্বপ্নেরা যখন  অপূর্ণ থেকে যায় তখন কেমন একটা কষ্ট হয়। বড় বড় মনিষীরা সব সময়েই কষ্টকে অনেক মূল্যবান বলতেন। কখনও বুঝি নাই কেন। এখন বুঝি। সুখের সময়টা হয় ওয়ান নাইট স্ট্যান্ড এর মতন। রাত শেষ মজাও শেষ। কিন্তু দুঃখ গুলা হয় রত্ন। নির্ঘুম রাতে খুব সুন্দর প্রেয়সীর মতন সঙ্গ দেয়। আবার সকালে চলে যায়। কিন্তু সময় মতন ঠিকই ফিরে আসে।

আবার কোন রাতে যদি
বিষাদ ছুয়ে যায়
তখন খুজো না হয় আমায়
ভেজা জোসনায়

Spread the love

এই নষ্ট শহরে – সঞ্জীব চৌধুরী

Spread the love

এই নষ্ট শহরে নাম না জানা যে কোনো মাস্তান
সকালে ঠিক খিস্তি খেউর রাজা উজির মেরে মাস্তানি সব ছেড়ে
বিকেল বেলা তোমার বাড়ির লাগোয়া পথ ধরে যাচ্ছে যখন ফিরে
ভুলে না হয় দিয়েই ছিল শীষ হাত ছিল নিশপিশ
ছুড়ে না হয় দিয়েই ছিল চিঠি
আর স্বীকার করে বলি এসব কান্ড খারাপ ছেলে করে(২)
তবু মেয়ে প্রেম তবু তার মিথ্যে ছিল না(২)

তার প্রেমের উপস্থাপন জানি তেমন ভদ্র শোভন নয়
তার চিঠির ব্যাকরণ ভর্তি ভুলে বলার মত নয়
শুধু তোমার নামটি ছাড়া শুদ্ধ কিছুই লিখতে জানে না
আর স্বীকার করে বলি সে কিছুতেই যোগ্য তোমার নয়(২)
তবু মেয়ে প্রেম তবু তার মিথ্যে ছিল না(২)
সে যে বছর যুদ্ধে গিয়েছিল ভেবেছিলো পাবে তোমার প্রেম
ইস্পাতে বারুদে সে তার প্রাণ তোমার পায়ে সপে দিয়েছিল
আজ স্বীকার করে বল তুমি তাকে মিথ্যে বলেছিলে
ও মিথ্যেবাদী মেয়ে তুমি তাকে মিথ্যে বলেছিলে
আজ স্বীকার করে বল তুমি তাকে মিথ্যে বলেছিলে
ও মিথ্যেবাদী মেয়ে কেন তাকে মিথ্যে বলেছিলে(২)


Spread the love

হৃদয়ের দাবি – সঞ্জীব চৌধুরী

Spread the love

আগুনের কথা বন্ধুকে বলি
দু’হাতে আগুন তাড়
কার মালা হতে খসে পড়া ফুল
রক্তের চেয়ে গাঢ়।
যার হাতখানি পুড়ে গেলো বধূ
আঁচলে তাহারে ঢাকো
আজও ডানাভাঙা একটি শালিক
হৃদয়ের দাবি রাখো ।।

Read More
Spread the love
mektup

স্বপ্ন, চিঠি আর শূন্যতা

Spread the love

কষ্ট গুলো আগের মতন নাই। জমাট বাধা। যখন তখন বের হয় না আর। আকাশের দিকে রাতের বেলা তাকালে কিংবা একলা তীব্র জ্যামে লোকাল বাসে,কি কি যেন মনে পড়ে। নিজের অজান্তেই ঝাপসা হয়ে যাওয়া চোখ মুহূর্তেই শুকিয়ে যায়। হাহাকার আর শূন্যতায় হুহু করে কেঁপে উঠা বুক মুহূর্তেই চেপে যায় অনেকগুলো বছরের অভ্যাসে। আবার একটু ফিরে দেখা অতীতে। না, খুব বেশি কিছুও নাই সেখানে, যা আছে সেটার দিকেই নিস্পলক তাকিয়ে থাকা, পরক্ষনেই ফিরে আসা বর্তমানে। শ্বাস নিতেও কষ্ট হয় এখানে, শ্বাস ছাড়তেও কষ্ট। একেকটা সিগারেট নিমিষেই শেষ হয়ে যায়। সিগারেটের প্রতিটা টানে লুকিয়ে থাকে ব্যর্থতার গল্প, যন্ত্রণার ছবি, হেরে যাওয়া জীবন থেকে অনবরত পালিয়ে যাওয়ার রাস্তা খোজার চেষ্টা, আরও কত কি! কিন্তু যেখানেই আগের দিনটি শেষ হয়েছিল পরদিন সকালে ঠিক সেখানেই ফিরে যাওয়া। দুঃস্বপ্নের চেয়েও ভয়ংকর জীবন। কনডেম সেলে বন্দি ফাঁসির আসামিও জানে তার মুক্তির দিন, কিন্তু এই যন্ত্রণার শেষ কবে, কে জানে। Read More


Spread the love