যেন সারারাত ধরে কাল জমেছে শিশির,
দু’এক কণা কাশ পাতা চোখের কোলে স্থির,
তুমি এখন আলোয় আলো।
এলোমেলো পালকের ঘুম ভাঙা ডানা
উড়ে গেছে আদোরের মিথ্যে বাহানা,
বোধহয় আমি একাই ভালো,
আমি বোধহয় একাই ভালো। Read More
যেন সারারাত ধরে কাল জমেছে শিশির,
দু’এক কণা কাশ পাতা চোখের কোলে স্থির,
তুমি এখন আলোয় আলো।
এলোমেলো পালকের ঘুম ভাঙা ডানা
উড়ে গেছে আদোরের মিথ্যে বাহানা,
বোধহয় আমি একাই ভালো,
আমি বোধহয় একাই ভালো। Read More
অনেককেই অনেক কিছু বলা হয়নি। সব কিছু সবাইকে কে বলার মানে হয় না। তবু মনে হয় সময়মতো অনেকেই অনেক কিছু বলা হয়তো বলা উচিত ছিলো। একটা সময় বাচালের মতন অনর্গল কথা বলে যেতাম। সম্বভত মনে অনেক সুখ থাকলে মানুষ অনেক কথা বলতে পারে। সুখ আর দুঃখের মধ্যে সব চেয়ে বড় তফাৎ হোল আমরা বুঝিনা যখন সুখে থাকি। কিন্তু দুঃখ গুলোকে খুব সহজেই আলাদা করে ফেলা যায়। যতই বড় হোক না কেন তোমার বন্ধু মহল , যতই তোমার স্ত্রী তোমাকে ভালবাসুক তুমি একা। সূর্যাস্তের সময় তুমি এটা অবশ্যই অনুভব করবে যদি কখনো মনযোগ দিয়ে সূর্যাস্ত দেখে থাকো। নদী তীরে কিংবা সৈকতে অথবা কোন উঁচু বাড়ির ছাদে। তুমি বুঝবে তুমি একা। মহান সৃষ্টিকর্তার মতই তুমি একা। তুমি একা মহাসড়কের মত। তুমি নিঃসঙ্গ সেই মাঠটার মতন , যেই মাঠটা পড়ে থাকে সন্ধ্যায় ছেলেরা খেলে চলে যাওয়ার পর। কিন্তু নিঃসঙ্গতাকে ভালোবাসতে হয়না। কিন্তু যদি ভালোবেসে ফেলো তোমার আর কোন ফেরার পথ থাকবেনা। তোমাকে ফিরতে দিবেনা নিঃসঙ্গতা। রেখে দিবে তার সাথে। ট্রয় যুদ্ধ থেকে ফেরার পথে ওডিসিয়াস কে যেভাবে ক্যালিপ্সো রেখে দিয়েছিলো নির্জন দ্বীপে । সেভাবেই তোমাকে বেঁধে ফেলবে নিঃসঙ্গতা। ক্যান্সারের মতন ছড়িয়ে পড়বে পুরো মনে। কোন কেমোথেরাপি কাজ দিবে না তখন আর। শুধু তাকেই ভালোবাসতে হবে তখন। নিঃসঙ্গতা ঈর্ষাকাতর স্ত্রীর মতন। অন্য কারো সাথে তোমাকে সে পছন্দ করে না। তোমার পাখা থাকবে তখন কিন্তু তুমি হবে ঈগলের মতন। দলবেধে উড়ে বেড়ানো গাঙচিল না। অনেক উপর দিয়ে উড়বে তুমি। সবার থেকে দূরে। অন্য কাউকে ভালবাসতে চাইলেও পারবেনা। নিজেকেও না। ভালবাসতে হবে শুধু নিঃসঙ্গতাকে। নিঃসঙ্গতাও তোমাকে ভালোবাসবে। জীবনে হয়তো প্রথমবার সত্যিকারের ভালোবাসার স্বাদ পাবে তুমি। হেলা করো না তাকে। তাকে হেলা করা যায় না।
নাবিককে কখনো কোন নারীর প্রেমে পড়তে হয়না। নাবিক প্রেমে পড়বে সমুদ্রের। প্রিয়তমার খোলা চুলে নয়, সে ভালোবাসা খুঁজবে উত্তাল সমুদ্রের ঢেউয়ে। সংসারে বাধা পড়ার জন্য যে জন্ম হয়নি তার। জানিনা নাবিক সিন্দাবাদ কোনদিন প্রেমে পড়েছিল কিনা। কিন্তু তার প্রথম প্রেম যে ছিলো সমুদ্র সেটা যে বলার অপেক্ষা রাখে না। সমুদ্রের প্রেমে যে পড়বে তাকে অন্য কেউ ফেরাতে পারবে না। কোন নারীর চোখের ভাষা পড়তে না পারলেও রাতের তারা গুলো কিন্তু পড়তে কোন ভুল করেনা সে। কখনো কখনো সমুদ্রতাকে দু’হাত ভরে দেয়। কখনো বা কেড়েও নেয়। ঝড়ের কবলে পড়ে ভেঙ্গে ডুবে যাওয়া জাহাজের একটা তক্তা ধরে জনমানবহীন কোন দ্বীপে হয়তো আশ্রয় হয় তার। কিন্তু সত্যিকারের নাবিক কখনো হাল ছেড়ে দেয় না। হয়তো সামান্য ভেলা বানিয়েই আবারো অনিশ্চত সমুদ্রে ঝাপ দেয় সে। নিজের চেয়েও ভালো চিনে সে সমুদ্রকে। নোনা জলের মাঝেই তার বসতবাড়ি। নোনা জলের মাঝেই তার জীবন। জুল্ভার্নের অমর চরিত্র ক্যাপ্টেন নিমো সমুদ্রের প্রেমে বিভোর ছিল। সাবমেরিন নটিলাসে চড়ে চষে বেড়িয়েছিলো পুরো পৃথিবী। সমুদ্র থেকে সবটুকু নিতে পেরেছিলো ক্যাপ্টেন নিমো। পেরেছিলো নাবিক সিন্দাবাদ ও। প্রায় প্রতিবার কোনমতে জীবন নিয়ে ফিরে আসা সিন্দাবাদ বার বার ফিরে গেছে সমুদ্রের কাছে। Read More
একটা ছোট্ট সুন্দর জীবনের জন্য ঠিক কতটা মূল্য দিতে হয় ? না ব্র্যান্ডের কোন জীবন না। শুরুটা তো ভালই ছিলো। জীবনে আমার কোন বিষয়েই তেমন একটা বিলাসিতা ছিলো না। না ছিলো তেমন আহামরি কোন চাহিদা। কিন্তু যন্ত্রনার পরিমান ক্রমাগত বেড়ে চলে। ভাঙতে ভাঙতে মনে হয় না জোড়া লাগার আর কোন পর্যায়ে আছি। ট্রেন যেন ষ্টেশনে পৌছানোর আগেই থেমে গেছে। চরম কোন সিদ্ধান্ত নিতেও ভয় লাগে। আচ্ছা তুই কেন আমার সাথে থাকিলিনা? তুই তো বুঝতিস আমাকে। জানিস আমার খুব ইচ্ছে করে আবার কারো প্রেমে পড়তে। কিন্তু ভয় ও লাগে অনেক। ইচ্ছে করেনা তখন। আমি তো চাইনি এই জীবন। পালাতেও পারিনা। বাস্তবতা আমাকে পালাতে দেয় না। গুনে গুনে অনেক গুলা বছর পার করে দিলাম জীবনের। বার্ধক্য হাতছানি দিচ্ছে। যে পরিমান নিকোটিন এই ফুসফুসে জমেছে তাতে আর কত দিন টিকবো সেটা বলা কষ্ট। কিন্তু বুঝতে পারি খুব বেশি বাকি নেই। মাঝে মাঝেই তোকে স্বপ্নে দেখতাম আগে। খুব কষ্ট হত তখন। এখন আর দেখিনা। সেই কষ্টের অনুভূতি টাকেও যেন খুব মিস করি। অনুভূতি গুলো খুব অদ্ভুত। কষ্টকেও কেন এত ভালো লাগে। অনেক গল্প বলার আছে তোকে। তোর অনেক গল্পও শুনতে ইচ্ছা করে। থেমে থাকা এই জীবনটা আর টানা যাচ্ছে না। Read More
ধোঁয়া হতে ইচ্ছা করে খুব। গাড়ির ধোঁয়া না, পবিত্র আগর বাতির ধোঁয়াও না। সিগারেটের ধোঁয়া হব আমি। কোন ব্যর্থ প্রেমিকের দুআঙুলের ফাকে জ্বলন্ত গোল্ডলিফের ধোঁয়া। তার ভিজে ওঠা ঝাপসা চোখে ধোঁয়া গিয়ে কিছুটা জ্বালা-পোড়া করবো। হয়তো কোন চাকরির ইন্টারভিউ দিতে দিতে ক্লান্ত আত্থহত্যার সিদ্ধান্ত নেয়া বেকার যুবকের হাতের শেষ সিগারেটের ধোঁয়াটা হব। সিগারেটের ধোঁয়া মিলিয়ে যাওয়ার আগেই হয়তো গলায় ফাঁসটা পরে নিবে সে। পরকীয়ায় ভেঙ্গে যাওয়া কোন সংসারের সেই Read More
প্রথম প্রেমটার মতন জীবনে আর কিছুই হয় না। সব কিছুতেই অদ্ভুদ ভালোলাগা আর মুগ্ধতা যেন মিশে থাকে। প্রথমবার হাত ধরা , একসাথে কোথাও ঘন্টাখানেক বসা, চোখে চোখ রেখে তাকানো আর কখনোই ফিরে আসেনা। ওই অনুভূতই আর হবে না কখনো। পরের প্রেম গুলো হয়তো হবে শরীরের টানে। কিংবা অন্য কোন প্রয়োজনের খাতিরে। আর বিয়ে, সে তো হবে একটা বিজনেস ডিল। প্রথম সেই অনুভূতি ম্রিয়মান হয়ে যাবে একদিন কিন্তু ভোলা যাবে না, বিশ্বাস করো ভোলা যাবেনা। ভোলা যায় না ওসব। একবার চলে গেলে খুজেও পাওয়া যায় না। বয়সের সাতেহ সাথে কমে যাবে তোমার চোখের জল। মন খারাপ হলেও কাঁদতে পারবেনা। হয়তো সাহায্য নিবে নিকোটিনের। বৃষ্টির আশায় চাতক পাখির মতন তাকিয়ে থাকবে উপড়ে। আসবেনা সেই বৃষ্টি। একটা ফোটাও পাবেনা বাস্তবে। Read More
জানো আমার খুব রেলগাড়ি হতে ইচ্ছে করে
দ্রুতগামী ম্যাগনেটিক রেলগাড়ি না
উঝিক-ঝিক করে ছুটে চলা রেলগাড়ি
কয়লার আগুন বুকে নিয়ে চলে সে
তার বুকে কখনো আগুনের অভাব হয় না
রাতের বেলা ছুটে বেড়াবো মাঠ ঘাট জঙ্গল চিঁড়ে
কখনো কখনো থামবো নির্জন কোন রেলস্টেশনে
মাথার উপর তারার ছাদ আর চারিদিকে ঝিঁঝিঁর ডাক
হয়তো দু-তিন জন যাত্রী আমার অপেক্ষায়
আবার ছুটে চলবো সারাক্ষন
কিন্তু ভয় হয় যদি কেউ মাথা পেতে দেয় রেললাইনে
রক্তমাখা চাকা নিয়ে ছুটে চলতে হবে হয়তো
আর ইচ্ছে করেনা রেলগাড়ি হতে … Read More
ছায়াপথ ধরে হেটে যাওয়া যায়। সবাই পারে না। হাঁটা শিখতে হয়। আকাশ সবার জন্য না। রাতের আকাশ আরো না। ভেজা চোখে মাঝরাত্তিরে আকাশ দেখার সৌভাগ্য ও সবার হয় না। আলো সহ্য হয় না আজকাল। রোদের আলো আর ইলেকট্রিক আলো দুটোই অস্বাভাবিক রকমের যন্ত্রনা দেয়। কিন্তু তারার আলো কেন এত ভালো লাগে? তারার আলোতে নেশা হয়। চাদের আলোতেও নেশা হয়। হুইস্কি/ব্র্যান্ডি কিংবা ব্রাউন সুগারের চেয়ে কোন অংশে কম না সে নেশা। শুধু সেই আলোর সাথে নিজেকে সিঙ্ক্রোনাইজ করে নিতে হয়। সাথে সাথে সিঙ্ক্রোনাইজ করতে হয় রাতের অন্ধকারের সাথেও। তারপর শুরু হয় জীবনের চাওয়া পাওয়ার সব হিসাব। অনেক না পাওয়ার মাঝেও প্রাপ্তির সংখ্যাও নেহাত কম নয়। কিন্তু পূরণ না হওয়া বিবর্ণ স্বপ্নগুলোকেই চাদের আলোতে তখন ট্রেজার মনে হয়। হারানো শৈশবের কথা ভেবে কখনো দু-এক ফোটা নোনা জল চলে আসে। স্কুল গেটের বাইরে ২ টাকার হজমির স্বাদ যে কেন্টাকির তিনশ টাকার জিঞ্জার বার্গারের চেয়ে ভালো ছিল। নিজের তেমন কোন দুঃখ ছিলো না। কখনো দুঃখ ধার করেছি ভিক্টর হুগোর জাঁ ভালজার কাছে থেকে , কখনো ডিকেন্সের অলিভার টুইস্টের কাছে থেকে। হারানো জন্য জুল্ভার্নের মিস্টেরিয়াস আইল্যান্ড তো ছিলোই। আজ কোন জায়গা নাই হারানোর। কোন মটরসাইকেল যখন তীব্র হর্ন বাজিয়ে পাশ দিয়ে চলে যায় তখন সত্যিই নিজেকে অন্য কোন নির্জন দ্বীপে নিজেকে টেলিপোর্ট করে ফেলতে ইচ্ছা করে। কখনো কখনো আলকেমিস্টদের গুপ্তবিদ্যার খোঁজে পুরো আরব চসে ফেলতে ইচ্ছা করে। কখনোবা হাজার বছরের পুরনো হারিয়ে যাওয়া মার্শাল আর্ট এর কোন কলা শিখতে চলে যেতে ইচ্ছে করে দুর্গম কোন অঞ্চলে। কিন্তু এই ফ্যান্টসি দিয়ে পেট চলে না। পেট চালাইতে হইলে গলায় চেইন দিয়ে বুর্জোয়াদের বানানো সিস্টেমে নাকে খত দিয়ে ঢুকতে হবে।
ঢাকা আমার শহর। গালি কম দেয়া হয়নি এই শহর কে। ট্রাফিক জ্যামে ঘামতে ঘামতে কিংবা ছিনতাইকারীর হাতে টিউশানির টাকা জমায় কেনা মোবাইলটা খোয়ায় , সবার আগে গালিটা আমার শহর কেই দিয়েছি। সব কষ্টের কারণই যেন এই শহর টা। ভ্রমণ কাহিনী যতই পড়তাম কষ্ট ততই বেড়ে যেত। কেন যে আমার জন্মটা প্যারিস কিংবা ভিয়েনাতে হোল না ? ক্রমগত স্রষ্টা কে প্রশ্ন করতাম। পরে এক সময় বাস্তবতা মেনে নিয়েছিলাম। কিন্তু কখনোই হিসাব করা হয়নি কি পেয়েছি এই শহরে ? অলিতে গলিতে অজস্র স্মৃতি। শ্যাওলা পড়া একটা গলিতে ভয়ে ভয়ে প্রথম সেই সিগারেটের টান। কিংবা প্রথমবার প্রেমে ব্যর্থ হয়ে যখন উদ্বাস্তুর মতন কোন বাসস্টপে বসে থাকতাম তখন হয়তো এই শহরই আমাকে বুকে টেনে নিয়েছিল। দুপুরের কড়া রোদে বাসের ভিরে ঘামতে ঘামতে অনেক গালাগালি করেছি আমার শহর কে। কিন্তু মাঝরাত্তিরে পান্থপথের সিগন্যালের দাড়িয়ে যখন একটা বেনসন হাতে যখন সেই অদ্ভুত নিরবতা উপভোগ করেছি তার জন্য কখনোই একটা ছোট ধন্যবাদ জানাইনি এই শহরকে। রাতের বেলা এই শহর কে চেনা যায় না। এই শহর যেন তার নেকাব খুলে শুধু প্রিয়জনকে তার আসল রুপ দেখায় তখন। তারো অনেক কষ্ট হয়তো। দীর্ঘশ্বাসের মতন সারা দিন চেপে রাখে সে। রাতের ঢাকাকে সবাই চিনে না। চিনবেই বা কিভাবে? দশঘন্টা অফিসের ডিউটির পর কবিতার জন্য কি আর সময় থাকে ? এক গ্লাস জ্যোৎস্না আর এক গ্লাস অন্ধকার হাতে আর কয়জন ই বা দাঁড়িয়ে থাকে জেমসের মতন! আমার যা কিছু পাওয়ার, সবই তো এই শহর থেকে পাওয়া। ভালবাসার স্মৃতি কিংবা দুঃখ, সব কিছুর স্বাক্ষি এই শহর । কখনও পালাতে পারিনি তাই এই শহর ছেড়ে। হয়তো কখনো পারবও না। দুঃখ থাকবেনা কোন।
কবিতার মতো রাস্তারা ছুটে রোজ
বাড়ি ঘর গুলো ছোটো গল্পের বই
এখানেই পাবে তোমার আমার খোজ
এই শহর ছেড়ে যাবার উপায় কই?
গোলকুণ্ডা কিল্লা হায়দ্রাবাদের কাকট্য রাজবংশ শাসনকালের তৈরি একটি স্থাপনা। কালক্রমে বিভিন্ন শাসকগোষ্ঠীর হাতবদল হয়ে অবশেষে কুতুবশাহী রাজবংশের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে এই দূর্গটি। এটি তৎকালীন হায়দ্রাবাদের কুতুবশাহী শাসকগোষ্ঠীর (১৫১৮-১৬৮৭) রাজধানী ছিলো যা হায়দ্রাবাদের ১১ কি:মি: পশ্চিমে গোলকুণ্ডায় অবস্থিত। গ্রানাইট পাহাড়ের উপর এই গোলকুণ্ডা দূর্গটি বহিঃশত্রুর আক্রমণ এবং যুদ্ধের জন্যে তৈরি হয়েছিলো। দূর্গটিতে রয়েছে সেসময়কার অস্ত্রাগার,তারামতি মসজিদ,ধ্বংসপ্রাপ্ত জেলখানা, ওসমানিয়া মসজিদ, হীরাখানা মসজিদ, শিব মন্দির, বারাদারী বা পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত কেল্লা, সেলাইখানা ইত্যাদি। হায়দ্রাবাদ শহর থেকে সহজেই অটোতে করে চলে আসা যায় গোল্কুন্ডায়। সকাল সকাল চলে আসাই ভালো। প্রায় সারা দিন লেগে যাবে পুরো কিল্লাটি ঘুরে দেখতে। অনেক উপড়ে উঠতে হবে পুরো কিল্লাটি দেখতে হলে। কিন্তু যখন আপনি পুরো হায়দ্রাবাদ শহরটি দেখবেন কিল্লার উপড় থেকে তখন আপনার সব কষ্ট সার্থক মনে হবে। বাংলাদেশ থেকে আসতে হলে কোলকাতা হয়ে হায়দ্রাবাদের ট্রেন ধরতে পারেন। হায়দ্রাবাদ শহর একটি ঐতিহাসিক শহর। আপনি যদি একা হন এবং কম খরছে থাকতে ঘুরতে চান তাহলে খুব সহজেই ম্যানেজ করতে পারবেন। হালাল খাবার চাইলে অনেক হালাল মুসলিম খাবারের দোকান রয়েছে। Read More