ক্যাপ্টেন নিমো

Spread the love

ক্যাপ্টেন নিমো নিজের ডুবোজাহাজ এ মারা গিয়েছিলেন। তার শেষ ইচ্ছে মোতাবেক তার ডুবোজাহাজটি গভীর সমুদ্রে ডুবিয়ে দেয়া হয়। ক্যাপ্টেন নিমো জুলভার্নের সবচেয়ে ইন্টেরেস্টিং চরিত্র গুলার একটা। টুয়েনটি থাউসান্ডস লিগস আন্ডার দ্যা সী তে আবির্ভাব ঘটে ক্যাপ্টেন নিমোর। আর মৃত্যু ঘটে মিস্টেরিয়াস আইল্যান্ড এ। জীবনে প্রথম বার খুব ক্যাপ্টেন নিমোর মতন মরতে ইচ্ছা করেছিল। খুব ভক্ত ছিলাম আডভেঞ্চার উপন্যাস আর গল্পের। টম সায়ারের হাকালবেরি ফিন , কিংবা চাঁদের পাহাড়ের শঙ্কর ,খুবই ঈর্ষা করতাম যদিয়ও ওরা কাল্পনিক চরিত্র। কখনো কখনো আমার শরীরের প্রতিটি সত্তা চাইত ওরকম কোন অভিযানে যেতে। যত বড় হতে থাকলাম ততই কম্পিউটার আর ইন্টেরনেট আমাকে সরিয়ে দিয়েছে বই থেকে। কিন্তু রবিন্সন ক্রুসো কিংবা আলান কোয়াটারমেইন কে কখনই আমার মন থেকে মুছে ফেলতে পারেনি। একজন মিলিওনিয়ার হয়ে রোলস রয়েস চড়ে ঘুরার চেয়ে একটা রাইফেল হাতে আফ্রিকার গহিন জঙ্গলে রাস্তা হারিয়ে ঘুরাটা আমার কাছে অনেক বেশি এক্সপেক্টেড। বিল গেটস না, আমার আইডল লিভিংস্টোন , হাতে আইফোন না একটা রাইফেল, পায়ে হাস পাপিস না একটা শক্ত গামবুট… খুব কি বেশি ছিল আমার চাওয়া …

আমি জানি আমার কখনই এক্সপ্লোরার হউয়া হবে না … এই মিডেল ক্লাস লাইফ ই আমার লিড করতে হবে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত। যেই লাইফ থিকা বাইর হইতে পারে নাই আমার বাবা তার বাবা … তার বাবা ..


Spread the love
.jpg

সিলিকনের গল্প

Spread the love

তোমার ফাউন্ডেশনে ঢাকা ওই চেহারা
আর সিলিকনে ভরা বুক
ডি-এস-এল-আর এর  সামনে কাটে অর্ধেক দিন
তবুও মনে নাইরে সুখ
বয়ফ্রেন্ডের দামী অটোতে
মিরর ম্যাগাজিনের কভার ফটোতে
ফটোশপের কারসাজিতে
ড্রিমগার্ল তুমি আজ
ভুলে গেলে সব লাজ
বিলকিস থেকে আজ তুমি বিকি
তোমার পিছে সব ঘুরে টিকটিকি
তবুও মাঝরাতে
বুকের ব্যাথায় দেখেছি তোমায় কাতরাতে
খুলে ফেল সিলিকন … অসমাপ্ত কবিতা …শেষ করার ইছহা নাইক্কা

বুকের মধ্যে বালুকা (সিলিকা এঁর বাংলা) ভইরা শো-অফ করার ট্র্যাডিশন শোবিযে নতুন কিসুনা. সিলিকন এঁর নাম শুনলে চাপাচাপির ইচ্ছা চইলা যায়। ভিতরে সিলিকা থাকলে চাপলে কি ব্যথা পায় নাকি কোন ফিলিংস পায় না। যাউকজ্ঞা সিলিকন লইয়া ফালাফালি কম করাই ভাল আজ কাল সিলিকন এঁর অনেক বিকল্প আইসে। অইগুলা নিয়া গবেষণা চালাইতাসি। পরবর্তী post  এ জানামু .. নাউ টা টা বাই বাই


Spread the love