-দুর্গ-_155

গোলকুণ্ডা ফোর্ট (গোলকুণ্ডা দূর্গ) ভ্রমন

গোলকুণ্ডা দুর্গ
গোলকুণ্ডা দুর্গ

গোলকুণ্ডা কিল্লা হায়দ্রাবাদের কাকট্য রাজবংশ শাসনকালের তৈরি একটি স্থাপনা। কালক্রমে বিভিন্ন শাসকগোষ্ঠীর হাতবদল হয়ে অবশেষে কুতুবশাহী রাজবংশের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে এই দূর্গটি। এটি তৎকালীন হায়দ্রাবাদের কুতুবশাহী শাসকগোষ্ঠীর (১৫১৮-১৬৮৭) রাজধানী ছিলো যা হায়দ্রাবাদের ১১ কি:মি: পশ্চিমে গোলকুণ্ডায় অবস্থিত। গ্রানাইট পাহাড়ের উপর এই গোলকুণ্ডা দূর্গটি বহিঃশত্রুর আক্রমণ এবং যুদ্ধের জন্যে তৈরি হয়েছিলো। দূর্গটিতে রয়েছে সেসময়কার অস্ত্রাগার,তারামতি মসজিদ,ধ্বংসপ্রাপ্ত জেলখানা, ওসমানিয়া মসজিদ, হীরাখানা মসজিদ, শিব মন্দির, বারাদারী বা পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত কেল্লা, সেলাইখানা ইত্যাদি।  হায়দ্রাবাদ শহর থেকে সহজেই অটোতে করে চলে আসা যায় গোল্কুন্ডায়। সকাল সকাল চলে আসাই ভালো। প্রায় সারা দিন লেগে যাবে  পুরো কিল্লাটি ঘুরে দেখতে। অনেক উপড়ে উঠতে হবে পুরো কিল্লাটি দেখতে হলে। কিন্তু যখন আপনি  পুরো হায়দ্রাবাদ শহরটি দেখবেন কিল্লার উপড় থেকে তখন আপনার সব কষ্ট সার্থক মনে হবে। বাংলাদেশ থেকে আসতে হলে কোলকাতা হয়ে হায়দ্রাবাদের ট্রেন ধরতে পারেন। হায়দ্রাবাদ শহর একটি ঐতিহাসিক শহর। আপনি যদি একা হন এবং কম খরছে থাকতে ঘুরতে চান তাহলে খুব সহজেই ম্যানেজ করতে পারবেন। হালাল খাবার চাইলে অনেক হালাল মুসলিম খাবারের দোকান রয়েছে। Read More

যে তুমি তারার মত – আব্বুলিশ

যে তুমি তারার মত যে, তুমি মেঘের থেকে উঁচু
যে আমি ধুলোর মত, যে আমি তোমার থেকে নিচু
তুমিতো পরীর বেশে তুমি মায়ার বেশে নামো
আমি যে ছুটেই চলি তোমারই পিছু পিছু থামো…

দেখোতো বনের কাছে দেখোতো নদীর কাছে  চলো
বানাবো কাঠের বাড়ি
আমাকে নেবে কি? তুমি বলো? Read More

সমুদ্র

সমুদ্র

আমি সমুদ্রকে দেখেছি , যাতবার পেরেছি
আমি সমুদ্রের কাছে গিয়েছি, যতকাছে পেরেছি
তোমরা বলো এটা আটলান্টিক, আর ওটা আরব সাগর
এটা বঙ্গোপোসাগর তো ওটা সেল্টিক সাগর
আমি কোন বিভেদ পাইনা সাগরে
সব সাগরের জলই তো চোখের পানির মতন লোনা
তীরে দাঁড়ালেই তার শোঁ শোঁ শব্দ
আচ্ছা কেউ কি কখনো  খুজেছে
সাগরের  শোঁ শোঁ শব্দের মানে
খোঁজেনি কেউ খোঁজেনি
শুধু কষ্ট গুলোই জমা রেখে এসেছে
যখনই গিয়েছে , যত কষ্টই নিয়ে গিয়েছে
সব কষ্টই চোখের জলে মিশে বয়ে গিয়েছে সমুদ্রে
যেমনটা নদী এসে মিশে যায়
সমুদ্র কখনোই কাউকে ফেরায় না
সমুদ্র কখনোই কেউকে ফেরায়নি Read More

যাযাবর

যাযাবর

একদিন আমি ঠিকই সুখী হবো
বসন্তে গাছের পাতাদের মতন
সবুজে সবুজে ছেয়ে থাকা বনের স্নিগ্ধতা নিয়ে
বউ কথা কউ পাখির ডাক শুনে সম্বিৎ ফিরে পাবো
হেটে বেড়াবো মসৃণ বালুর সৈকতে
দ্বীপ থেকে দ্বীপে ঘুরে বেড়াবো
না কোন দামী জাহাজে না
কোন জেলের ছোট একটা নৌকায় চড়ে
পকেটে থাকবেনা কোন স্মার্টফোন
থাকবেনা বুর্জোয়াদের কোন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড
মাঝ সমুদ্রে ঢুলু ঢুলু নৌকা ডুবে যাওয়ার উপক্রম হবে
কিন্তু খুব দক্ষতার সাথে মাঝি সামলে নিবে নৌকা
হয়তো কোন পিছুটান থাকবেনা
থাকবে কিছু সুখ আর দুঃখের  স্মৃতি
কোন কিছুই হয়তো আমাকে আর ভাবাবে না
হয়তো প্যারিসের কোন দামি হোটেলের বাইরের ডাস্টবিনের পাশে  অপেক্ষা করবো Read More

imrul-blog

মধ্যবিত্তের প্রেম

মধ্যবিত্তের জীবনে প্রেম টা ভয়ঙ্কর রকমের একটা উভয় সংকট। কাউকে কখনো ভালো লেগে গেলে সেত আরেক যন্ত্রনা। না যাবে বলা, না যাবে সওয়া। বলতেও ভয়, ওপাশের উত্তরটা যদি না হয় বিপদ, হ্যা হলে আরো বড় বিপদ। এমনেই নুন আনতে পান্তা ফুরোয়, তার মধ্যে আরেকজন যদি চলে আসে জীবনে? কিভাবে মিলিয়ে চলবে? ওভারথিংকিং  যদি কোন আর্ট হয় তাইলে  মধ্যবিত্তের চেয়ে আর কোন সমাজে এই আর্টের বেশি আর্টিস্ট নাই। বুকে হাত দিয়ে বলতে পারি। হাজারটা শঙ্কায় সারাক্ষণ তটস্থ , তার উপরে যদি প্রেম নামের গজবটা পড়ে তাইলেই ষোলকলা পুর্ন। বেশিরভাগ মধ্যবিত্ত ছেলের প্রেম তাই হয় কল্পনায়। সেইখানেই ঘুরে বেড়ায় সে তার ভালোবাসার সাথে। সেই মানুষটার হাসিটাই হয়তো তার মানিব্যাগের শেষ সম্বল। কে চায় প্রিয়োজনের সাথে নরকে থাকতে ? মধ্যবিত্তের বাসই যে বাস্তবতার নরকে।  কল্পনাই একমাত্র এসকেপ রুট! আরো একটা এসকেপ রুট আছে, ঠিক ধরেছেন গলায় দড়ি কিংবা সায়ানাইড। কিন্তু ওটা বেশি এক্সট্রিম। সবাইতো আর এক্সট্রিমিস্ট না। এক্সট্রিমিস্ট হতে চাইলেও পারা যায় না। যন্ত্রনার পাহাড়ের চূড়ায় কিন্তু চোখের জলের ফোঁটা গুলোই তারাদের রিপ্লেসমেন্ট।

বরফগলা বাস্তবতায় , বৃষ্টি কেন চোখের পাতায় ?

চুরি যায় – দ্বিখণ্ডিত -Dwikhondito – Anwesha Duttagupta

Song: Churi Jay
Singer: Anwesha Duttagupta
Music: Arup Bhattacharya
Lyrics: Sudipto Chatterjee
Arranger/Programmer: Avijit Chakraborty
Recording Studio – Studio Kaan Mixing & Mastering Engineer
Debojit Sengupta

চুরি যায় বেদুঈনের রোজ চোরাবালি
বাসে আমি একা বসে পাশের সিটটা খালি
নোনা পুকুর ট্রাম ডিপো, নোনা ধরা তার দেয়াল Read More

রঙিন ছায়া

রঙিন ছায়া

ছায়ারা কখনও রঙিন হয় না, রঙিন হলে সেটা ছায়া হয়না। হয়তো অন্য কোথাও ছায়ারা রঙিন। রহস্যে ঘেরা সোনার শহর এল-ডোরেডো কিংবা মরুভূমির ইরাম নগরীতে হয়তো ছায়ারা কালারফুল। তাই এই জায়গাগুলো কখনও খুজে পাওয়া যায় না। যারা এল-ডোরাডো খুজতে গিয়ে কখনো ফিরে আসেনি তারা কি আসলেই খুজে পেয়েছিলো সেই শহর? অ্যামাজনদের বিখ্যাত ফাউন্টেন অফ ইউথ এর  লোভে পড়ে আর হয়তো ফিরে আসেনি তারা।  স্যাটেলাইটের যুগে সহজেই বলে দেয়া যায়, পৃথিবীর কোথায় কি আছে , কি নেই। তাই এহন এখানে আর এক্সপ্লোরিং সম্ভব না। এক্সপ্লোরিং হবে স্পেসে, নক্ষত্রে নক্ষত্রে ।  ভর হিসাব হবে, নিউট্রন স্টারের আর ব্লাক হোলের। এল-ডোরাডো আর ইরাম নগরীর বর্ণনা খুজতে হবে উপকথায়। হয়তো আমাদের চোখের কোনায় লুকিয়ে আছে জায়গা গুলো। প্রাচীন কালে যারা এই সমস্ত জায়গার কথা বলে গেছে তাদের কি শুধুই গাজার হ্যলুসিনেশন ছিলো ? বাকি সত্যি দর্শন করেছিলো ? কে জানে। জানতে ইচ্ছা করে। স্পেসে হারাইতে চাই না। উচ্চতাকে যে বড় ভয় আমার। সেটা স্পেসশীপ থেকে হোক, কিংবা এরোপ্লেনে। হাসান রাজা বলছিলে ‘আঁখি মুঞ্জিয়া দেখ রূপরে’ । দেখতে হলে চোখ বন্ধ করতে হবে। কত আজীব ব্যাপার। Read More

Ghure-Takao-ঘুরে-তাকাও-Shah-Jahan-Regency-Abir-Rittika-Anupam-Roy-Srijit-Mukherji-SVF

কতদিন আলোয় ফেরা হয়নি | Aloy Phera Hoyni Badsha | Debojyoti Mishra | Brishti Tomakey Dilam

কতদিন আলোয় ফেরা হয়নি
কতদিন ডাকিনি তোমায় ডাক নামে
ঘুমের গভীরে বয়ে চলা নির্জনতা আজ
দেখা হয়নি তোমার সাথে।
রং পেনসিল আর বৃষ্টির গুঁড়ো
আঁকেনি তোমার মুখ
কতদিন আলোয় ফেরা হয়নি।

দু’চোখ ভিজিয়ে আর জাগে নি শহর
ঘুমের কোণেতে মাথা রেখে
আলোর ছায়ারা মেঘ হয়ে জানালায়
ঘষা কাঁচে যায় জন্মের দাগ রেখে
কতদিন আলোয় ফেরা হয়নি। Read More