আজকে আমি প্রকাশ করতে যাচ্ছি বাবুই পাখি থিওরি। শুনলে একটা ফাজলামি মূলক লিখা মনে হলেও এটা একটা ধ্রুব সত্য থিওরি। আশা করি আমার ব্লগ পাঠকদের ভাল লাগবে। এটা আমার আবিষ্কৃত কোন থিওরি না। আমি শুধু একটা স্টাবলিস থিওরিকে বাবুই পাখি দিয়ে ব্যাখ্যা করব। আমরা প্রায়ই দেখতে পাই মেয়েরা যে ছেলেটির সাথে প্রেম করে থাকে তাকে বিয়ে না করে তার চেয়ে ভাল অর্থনৈতিক অবস্থা সম্পন্ন অথবা বেশি স্টাবলিস কাউকে বিয়ে করে থাকে। এটা আমাদের সমাজে অনেক কমন একটা ব্যাপার। তখন ছেলেটি এবং আসে পাশের সবাই মেয়েটিকে স্বার্থপর ভাবতে শুরু করে। এমন কি মেয়েটিও নিজেকে স্বার্থপর ভাবে। তার মনেও থাকে বিচ্ছেদের কষ্ট। শুধু মাত্র এখন কার সমাজে নয় এটা আদি কাল থেকেই এটা ধ্রুব সত্য। অনেকেই নারী জাতিকে দোষ দিয়ে থাকেন। আসলেই কি ঘটে ? বিচ্ছেদের কষ্ট কি শুধু ছেলেদের থাকে? নারীদের কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা ছেলেদের থেকে বেশি। আসলে ব্যাপারটা জেনেটিক। প্রতিটি ফিমেল স্পেসিস চায় তার আগামি প্রজন্মের নিরাপত্তা। কিন্তু এটা তার কনসাস মাইন্ড জানে না। জানে তার সাবকনসাস মাইন্ড। এখন বাবুই পাখির উদাহরণ দিলে জিনিসটা পরিষ্কার হবে। যে পুরুষ বাবুই পাখি ঘর বানাতে পারেনা সে কখনই একটা সঙ্গী পায়না। তাকে সারা জীবন একাই কাটাতে হয়। একটা নারী তার স্বামীকে সবচেয়ে বেশি ভালবাসে যতক্ষণ সে মা না হয়। সো এইটা একটা জেনেটিক ইস্যু। যারা প্রেমিক পুরুষ আছেন তারা প্রেমের পাশাপাশি নিজেদের লাইফ কে স্টাবলিস করতে সচেষ্ট হউন। বাবুই পাখির লাইফ থেকে কিছু শিখুন।