দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষের দিকে। পরাজয় বরন করে নিয়েছে হিটলার বাহিনী। লিখিত ইতিহাস থেকে জানা যায় আত্মহত্যা করেছিলো হিটলার। যে মানুষটি ছিল লাখও মানুষের মৃত্যুর কারণ সে আত্মহত্যা করবে এটা মেনে নেয়া অনেকের কাছেই কষ্টকর ছিল। হিটলারের নাৎসি বাহিনী কে নিয়ে গুজবের কোন শেষ ছিল না। কারো কারো মতে নাৎসি বাহিনী চাঁদে তাদের গোপন ঘাটি গড়েছিল। চাঁদে নাকি এখন বসতি গড়ে তুলেছে হিটলার বাহিনী। কারও কারও মতে ঠিক চাঁদ নয় হিটলার বাহিনী বসতি গড়ে তুলেছে মঙ্গল গ্রহে। হলও আর্থ নিয়েই এমন কাহিনী প্রচলিত আছে। হিটলার বাহিনী পালিয়ে চলে গিয়েছিল পৃথিবীর অভ্যন্তরে যেখানে বাস করে একটা আদি ও উন্নত জাতি। এরকম অসংখ্য কাহিনী প্রচলিত আছে হিটলারকে নিয়ে। যাই হোক আমরা কত জন জানি যে আমাদের প্রিয় বাংলাদেশও নিয়ে হিটলারের একটি কাহিনী আছে। এক দল ইতিহাসবিদ মনে করেন হিটলার পালিয়ে চাঁদে, মঙ্গলে, আন্টারটিকায় কিংবা হলো আর্থে যায়নি। হিটলার সাহেব পালিয়ে চলে এসেছিলেন নোয়াখালীতে। এর স্বপক্ষে তাদের কাছে অনেক দলিল ও প্রমাণাদি ও রয়েছে। আসলেই কি তাই? হিটলার কি পালিয়ে চলে এসেছিলেন নোয়াখালীতে ? কিভাবে নিয়েছিল তাকে নোয়াখালিবাসী ? ধারনা করা হয় হিটলার ছদ্মবেশে এসেছিলেন নোয়াখালীতে। কারো কল্পনাতেও ছিলনা উনি হিটলার। আর শত্রু পক্ষও তাকে খুঁজতে আসেনই বাংলার নিউ ক্যালিফোর্নিয়া তে। ৬ মাস সময় লেগেছিল হিটলারের নোয়াখালীর ভাষা পুরপুরি রপ্ত করতে। তারপর তিনি একটা ভাতের হোটেল চালিয়েছেন বলে প্রমাণাদি পাওয়া যায়। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত এই খলনায়ক লুকিয়ে ছিলেন নোয়াখালীতে।